বিশ্বজুড়ে জলবায়ুর জরুরি অবস্থা সত্ত্বেও কোভিডের কারণে টানা দুই বছর বিরতির পর জাতিসংঘ জলবায়ু শীর্ষ সম্মেলন বসে স্কটল্যান্ডের গ্লাসগো নগরীতে ৩১ অক্টোবর।
কিছুদিন আগেই শেষ হলো জলবায়ু রক্ষার সম্মেলন কপ-২৬। জলবায়ু নষ্টকারী গ্যাস নিঃসরণ কমাতে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন বিভিন্ন দেশের নেতারা। কিন্তু আকাশযান বা বিমানের জ্বালানি থেকে এমন গ্যাস নিঃসৃত হয়। তাই পরিবেশের কথা বিবেচনায় নিয়ে তাই প্রথাগত জ্বালানি ব্যবহার না করে সম্পূর্ণ বিদ্যুতের মাধ্যমে চালিত বিমান বের কর
বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলন শেষে কিছু বিষয়ে বিশ্বনেতারা ঐকমত্যে পৌঁছালেও তা নিয়ে তেমন কোনো উচ্ছ্বাস নেই কারও মধ্যে। পরিবেশবাদী আন্দোলনকর্মীরা তো বটেই অনেক দেশের রাজনৈতিক নেতাদের পক্ষ থেকেও বলা হচ্ছে—আশা অনুযায়ী অর্জন হয়নি। সম্মেলন শেষে বরাবরের মতোই একটি চুক্তি হয়েছে, যাকে বলা হচ্ছে গ্লাসগো ক্লাইমেট প্যাক্ট
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বিশ্ব নেতাদের কার্যকর পদক্ষেপের আশা নিয়ে এবারের জলবায়ু সম্মেলন (কপ-২৬) শুরু হলেও, অনেকটা নিরাশার মধ্য দিয়েই তা শেষ হয়েছে। এই সম্মেলনকে বিশ্বকে সুস্থ রাখার সর্বশেষ সুযোগ বলে মন্তব্য করেছিলেন সম্মেলনের প্রেসিডেন্ট অলোক শর্মা।